বিশ্ব
যুক্তরাষ্ট্র ও হুতিদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর লোহিত সাগরে ফের স্বস্তির সম্ভাবনা

সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইয়েমেনের ইরান-সমর্থিত হুতি গোষ্ঠীর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়েছে। মধ্যস্থতাকারী দেশ ওমানের উদ্যোগে সম্পন্ন হওয়া এই চুক্তির ফলে লোহিত সাগরে আন্তর্জাতিক নৌযান চলাচলে স্থিতিশীলতা ফিরতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
যুদ্ধবিরতির বিবরণ:
- ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর আল-বুসাইদির বিবৃতি।
- চুক্তির মূল শর্ত: কোনো পক্ষ আর একে অপরের ওপর হামলা করবে না।
- মার্কিন হামলা বন্ধ এবং হুতিদের জাহাজে হামলা না করার প্রতিশ্রুতি।
হুতিদের ভূমিকা ও আগের হামলা:
- ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে হুতিদের আগ্রাসী অবস্থান।
- ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক জাহাজে ধারাবাহিক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা।
- ২০২৪ সালের শেষভাগে লোহিত সাগরে মার্কিন ও ব্রিটিশ জাহাজে হামলা।
মার্কিন প্রতিক্রিয়া:
- প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন্তব্য।
- হুতিদের ‘আর যুদ্ধ করতে চায় না’ বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া।
- ট্রাম্প ও কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির বৈঠকে আলোচ্য বিষয়।
চুক্তির তাৎপর্য ও প্রতিক্রিয়া:
- আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের জন্য লোহিত সাগরের গুরুত্ব।
- যুদ্ধবিরতির ফলে অঞ্চলিক স্থিতিশীলতায় সম্ভাব্য পরিবর্তন।
- সৌদি আরব, ইসরায়েল এবং অন্যান্য দেশগুলোর প্রতিক্রিয়া (প্রয়োজনে পরবর্তী আপডেট যুক্ত করা যেতে পারে)।
সাম্প্রতিক উত্তেজনা:
- হুতিদের ক্ষেপণাস্ত্র আঘাতে বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরের ঘটনা।
- ইসরায়েলের পাল্টা হামলা: হোদেইদা ও সানা বিমানবন্দরে আক্রমণ।
- উত্তেজনার পটভূমি ও যুদ্ধবিরতির প্রয়োজনীয়তা।
ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা:
- এই যুদ্ধবিরতি কতটা টেকসই হতে পারে?
- চুক্তি বাস্তবায়নে ঝুঁকি ও বাধা।
- যুক্তরাষ্ট্র-ইরান সম্পর্কের প্রভাব।
লোহিত সাগর অঞ্চলে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে যুক্তরাষ্ট্র ও হুতিদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। যদিও এর দীর্ঘমেয়াদি কার্যকারিতা নিয়ে কিছুটা সন্দেহ রয়েছে, তারপরও বর্তমান পরিস্থিতিতে এটি একটি ইতিবাচক অগ্রগতি হিসেবে দেখা হচ্ছে।
মন্তব্য করুন