প্রযুক্তি

এআই ও ক্লাউড প্রযুক্তি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিল হুয়াওয়ে

বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), ক্লাউড কম্পিউটিং এবং বিগ ডেটা প্রযুক্তির অত্যাধুনিক জ্ঞান ও ব্যবহারিক দক্ষতা প্রদানের লক্ষ্যে একটি বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করেছে হুয়াওয়ে। সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে ‘ক্লাউড টেকওয়েভ বাংলাদেশ ২০২৫’ শীর্ষক এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়। এই জ্ঞান-ভিত্তিক অনুষ্ঠানে বিভিন্ন স্বনামধন্য প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের প্রায় শতাধিক প্রযুক্তি পেশাজীবী সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। আজ রবিবার হুয়াওয়ে বাংলাদেশ কর্তৃক প্রেরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্যটি আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে।

উক্ত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, এই কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীদের তথ্যভান্ডার ব্যবস্থাপনা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রায়োগিক দিক, বিগ ডেটা বিশ্লেষণ, সাইবার নিরাপত্তা এবং প্ল্যাটফর্ম-অ্যাজ-আ-সার্ভিস (PaaS)-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে বিশেষভাবে প্রশিক্ষণ প্রদান করেন হুয়াওয়ের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের স্বনামধন্য জ্যেষ্ঠ সলিউশন আর্কিটেক্ট নিও জিন শেং ক্যাসন, অভিজ্ঞ জ্যেষ্ঠ পণ্য ব্যবস্থাপক সান বিং এবং ক্লাউড সার্ভিস ইঞ্জিনিয়ার জিয়াং ঝেং।

এই প্রশিক্ষণ কর্মশালার গুরুত্ব এবং তাৎপর্য সম্পর্কে আলোকপাত করতে গিয়ে হুয়াওয়ে দক্ষিণ এশিয়ার পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত সদস্য হ্যাভেন লিন বলেন, “বাংলাদেশ বর্তমানে দ্রুত আধুনিকায়নের পথে দৃঢ় পদক্ষেপে অগ্রসর হচ্ছে। এই অগ্রযাত্রায় ক্লাউড কম্পিউটিং এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে, যা আগামী দিনের বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য। আমরা বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) অবকাঠামোকে আরও শক্তিশালী করতে বদ্ধপরিকর, যাতে প্রযুক্তি-নির্ভর বিভিন্ন শিল্পখাতে আরও বেশি সংখ্যক মানুষের অন্তর্ভুক্তি এবং উদ্ভাবনী প্রবৃদ্ধিকে নিশ্চিত করা যায়। এই ধরনের জ্ঞানভিত্তিক কর্মশালা দেশের আইসিটি খাতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট পেশাদারদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।”

ফ্লোরা টেলিকম লিমিটেডের চিফ ডিজিটাল অফিসার (সিডিও) শামসুল আলম এই কর্মশালায় অংশগ্রহণের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, “হুয়াওয়ে ক্লাউড টেকওয়েভ বাংলাদেশ ২০২৫ সত্যিই একটি চমৎকার উদ্যোগ। এই কর্মশালাটি আমাদের ক্লাউড প্রযুক্তি এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাম্প্রতিকতম উদ্ভাবনগুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে বিশেষভাবে সহায়তা করেছে। এর মাধ্যমে আমরা আমাদের বর্তমান আইসিটি অবকাঠামোয় ক্লাউড ইন্টিগ্রেশনের সম্ভাবনা এবং এর প্রায়োগিক দিকগুলো নিয়ে আরও গভীরভাবে চিন্তা করতে সক্ষম হব।”

কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীদের আরও জানানো হয় যে, বাংলাদেশে ক্লাউড কম্পিউটিং-এর বাজার ক্রমশ সম্প্রসারিত হচ্ছে। সাম্প্রতিক বাজার সমীক্ষা অনুযায়ী, ধারণা করা হচ্ছে যে বাংলাদেশের ক্লাউড মার্কেট খুব শীঘ্রই সাড়ে চার কোটি মার্কিন ডলারের সীমা অতিক্রম করবে। এর অর্থ হলো, বিভিন্ন ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং ক্লাউড-ভিত্তিক অত্যাধুনিক সমাধান সংযুক্ত করার হারও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশে বিসিসি (বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল) এবং রবি আজিয়াটা লিমিটেডের জন্য প্রথম হাইব্রিড ক্লাউড সলিউশন চালু করার মাধ্যমে হুয়াওয়ে ক্লাউড ইতিমধ্যেই দেশের বাজারে একটি শক্তিশালী এবং সফল যাত্রা শুরু করেছে। বর্তমানে, হুয়াওয়ে ক্লাউড এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সমন্বিত সমাধানের মাধ্যমে দেশের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ শিল্পখাতে তাদের অত্যাধুনিক সেবা প্রদান করে যাচ্ছে। এই প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি সেই ধারাবাহিকতারই একটি অংশ, যার মাধ্যমে হুয়াওয়ে বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত উন্নয়নে তাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং ক্লাউড কম্পিউটিং বর্তমানে বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তিগত উন্নয়নের দুটি প্রধান স্তম্ভ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এই দুটি প্রযুক্তি একে অপরের পরিপূরক হিসেবে কাজ করে এবং ডেটা বিশ্লেষণ, অটোমেশন, সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং নতুন নতুন অ্যাপ্লিকেশন তৈরির ক্ষেত্রে অসীম সম্ভাবনা উন্মোচন করে। বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশের জন্য এই প্রযুক্তিগুলির সঠিক ব্যবহার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, উদ্ভাবন এবং জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

হুয়াওয়ের এই প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি মূলত সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই আয়োজিত হয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো, বাংলাদেশের প্রযুক্তি খাতের পেশাদারদের এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান দান করা এবং তাদের ব্যবহারিক দক্ষতা বৃদ্ধি করা, যাতে তারা তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে এই প্রযুক্তিগুলির কার্যকর প্রয়োগ করতে সক্ষম হন। কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসেবে যারা অংশগ্রহণ করেছিলেন, তারা প্রত্যেকেই নিজ নিজ ক্ষেত্রে সুদীর্ঘ অভিজ্ঞতা এবং গভীর জ্ঞান রাখেন। তাদের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণার্থীরা শুধু তত্ত্বীয় জ্ঞানই লাভ করেননি, बल्कि হাতে-কলমে বিভিন্ন ব্যবহারিক প্রয়োগ সম্পর্কেও ধারণা পেয়েছেন।

তথ্যভান্ডার ব্যবস্থাপনা আজকের ডিজিটাল যুগে যেকোনো প্রতিষ্ঠানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশাল পরিমাণ ডেটা সংগ্রহ, সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ এবং সেগুলোর সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমেই একটি প্রতিষ্ঠান প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে এবং উন্নতি লাভ করতে পারে। এই কর্মশালায় ডেটাবেস ম্যানেজমেন্টের আধুনিক পদ্ধতি এবং সরঞ্জাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) বর্তমানে প্রায় প্রতিটি শিল্পখাতে একটি বিপ্লবী পরিবর্তন এনেছে। স্বয়ংক্রিয়তা বৃদ্ধি, নির্ভুলতা উন্নত করা এবং মানুষের কাজের চাপ কমানোর ক্ষেত্রে এআই-এর ভূমিকা অনস্বীকার্য। এই কর্মশালায় এআই-এর মূল ধারণা, বিভিন্ন প্রকার অ্যালগরিদম এবং এর ব্যবহারিক প্রয়োগ যেমন মেশিন লার্নিং এবং ডিপ লার্নিং সম্পর্কে বিস্তারিত প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। অংশগ্রহণকারীরা কীভাবে তাদের নিজ নিজ ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে এআই-এর ব্যবহার করে আরও বেশি সুবিধা অর্জন করতে পারেন, সে বিষয়েও দিকনির্দেশনা পেয়েছেন।

বিগ ডেটা হলো বিশাল এবং জটিল ডেটা সেট যা ঐতিহ্যবাহী ডেটা প্রসেসিং অ্যাপ্লিকেশনগুলির মাধ্যমে সহজে প্রক্রিয়াকরণ করা যায় না। এই ডেটা থেকে মূল্যবান তথ্য নিষ্কাশন করে ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং নতুন সুযোগ খুঁজে বের করা সম্ভব। কর্মশালায় বিগ ডেটা অ্যানালিটিক্সের বিভিন্ন সরঞ্জাম এবং কৌশল সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, যা অংশগ্রহণকারীদের বিশাল ডেটা সেট বিশ্লেষণ করে কার্যকর অন্তর্দৃষ্টি পেতে সাহায্য করবে।

সাইবার নিরাপত্তা বর্তমান ডিজিটাল বিশ্বের একটি অপরিহার্য দিক। ক্রমবর্ধমান সাইবার হুমকির মুখে, প্রতিষ্ঠানের ডেটা এবং সিস্টেমের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। এই কর্মশালায় সাইবার নিরাপত্তার মৌলিক নীতি, বিভিন্ন প্রকার হুমকি এবং সেগুলো মোকাবিলার আধুনিক পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। অংশগ্রহণকারীরা কীভাবে তাদের প্রতিষ্ঠানের ডিজিটাল সম্পদ রক্ষা করতে পারেন, সে বিষয়ে মূল্যবান জ্ঞান অর্জন করেছেন।

প্ল্যাটফর্ম-অ্যাজ-আ-সার্ভিস (PaaS) হলো ক্লাউড কম্পিউটিং-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ মডেল, যা ডেভেলপারদের অ্যাপ্লিকেশন তৈরি, চালানো এবং পরিচালনা করার জন্য একটি সম্পূর্ণ প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করে। এই কর্মশালায় PaaS-এর সুবিধা, বিভিন্ন PaaS প্ল্যাটফর্ম এবং সেগুলোর ব্যবহার সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা জানতে পেরেছেন কীভাবে PaaS ব্যবহার করে অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রক্রিয়াকে আরও দ্রুত এবং কার্যকর করা যায়।

হুয়াওয়ে দক্ষিণ এশিয়ার বোর্ড মেম্বার হ্যাভেন লিনের বক্তব্যে বাংলাদেশের আধুনিকায়নের পথে ক্লাউড এবং এআই প্রযুক্তির গুরুত্ব বিশেষভাবে উঠে এসেছে। তিনি মনে করেন, এই দুটি প্রযুক্তি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ উন্নয়নে একটি শক্তিশালী ভিত্তি স্থাপন করতে পারে। হুয়াওয়ে বাংলাদেশের আইসিটি অবকাঠামোকে আরও শক্তিশালী করার জন্য তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে, যাতে দেশের প্রযুক্তি-নির্ভর শিল্পগুলোতে আরও বেশি প্রবৃদ্ধি এবং উদ্ভাবন সম্ভব হয়। এই ধরনের কর্মশালা আয়োজনের মাধ্যমে হুয়াওয়ে শুধু জ্ঞান বিতরণই করছে না, বরং দেশের প্রযুক্তি খাতের পেশাদারদের মধ্যে একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্কও তৈরি করছে, যা ভবিষ্যতেরcollaborations এবং উদ্ভাবনের জন্য সহায়ক হবে।

ফ্লোরা টেলিকম লিমিটেডের সিডিও শামসুল আলমের মন্তব্য থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় যে, এই কর্মশালা অংশগ্রহণকারীদের জন্য কতটা মূল্যবান ছিল। তিনি বিশেষভাবে ক্লাউড প্রযুক্তি এবং এআই-এর সর্বশেষ উদ্ভাবনগুলো সম্পর্কে জানার সুযোগকে গুরুত্ব দিয়েছেন। এর ফলে ফ্লোরা টেলিকমের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের আইসিটি অবকাঠামোয় ক্লাউড ইন্টিগ্রেশনের বিষয়ে আরও আত্মবিশ্বাসের সাথে পদক্ষেপ নিতে পারবে।

কর্মশালায় বাংলাদেশের ক্লাউড মার্কেটের ক্রমবর্ধমান সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এই বাজার খুব দ্রুত সম্প্রসারিত হবে এবং এর ফলে বিভিন্ন ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে এআই এবং ক্লাউড-ভিত্তিক সমাধানের চাহিদা আরও বাড়বে। হুয়াওয়ে ইতিমধ্যেই বাংলাদেশে তাদের ক্লাউড সলিউশনের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। বিসিসি এবং রবির জন্য হাইব্রিড ক্লাউড চালু করা তাদের সাফল্যের একটি উজ্জ্বল উদাহরণ। বর্তমানেও হুয়াওয়ে ক্লাউড এবং এআই-ভিত্তিক বিভিন্ন সমাধানের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন শিল্পখাতে তাদের সেবা প্রদান করে যাচ্ছে।

এই প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি হুয়াওয়ের একটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার অংশ, যার মাধ্যমে তারা বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে চায়। জ্ঞান এবং দক্ষতার বিকাশের মাধ্যমে, হুয়াওয়ে বিশ্বাস করে যে বাংলাদেশের প্রযুক্তি পেশাদাররা দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে আরও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম হবেন। ভবিষ্যতে হুয়াওয়ে বাংলাদেশে এ ধরনের আরও প্রশিক্ষণ কর্মশালা আয়োজন করবে বলে আশা করা যায়, যা দেশের প্রযুক্তি খাতের অগ্রগতিতে সহায়ক হবে।

পরিশেষে বলা যায়, হুয়াওয়ের ‘ক্লাউড টেকওয়েভ বাংলাদেশ ২০২৫’ কর্মশালাটি বাংলাদেশের প্রযুক্তি পেশাদারদের জন্য একটি অত্যন্ত সময়োপযোগী এবং গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ। এর মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ক্লাউড কম্পিউটিং এবং বিগ ডেটার মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে মূল্যবান জ্ঞান এবং ব্যবহারিক দক্ষতা অর্জন করেছেন। এই জ্ঞান তারা তাদের নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে প্রয়োগ করে প্রতিষ্ঠানের উন্নতি এবং দেশের প্রযুক্তিগত অগ্রগতিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারবেন। হুয়াওয়ের এই প্রচেষ্টা নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের ডিজিটাল ভবিষ্যতের জন্য একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ।

মন্তব্য করুন

Related Articles

Back to top button