অর্থনীতি

পিপিপি প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি নিয়ে বাংলাদেশ-জাপান আলোচনা

বাংলাদেশ ও জাপান সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব (পিপিপি) প্রকল্পের আওতায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল এবং বাংলাদেশের রেল ও সড়ক পরিবহনসহ বিভিন্ন খাতে সহযোগিতার অগ্রগতি পর্যালোচনা করেছে। টোকিওতে এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এই পর্যালোচনা অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকের বিস্তারিত বিবরণ:

  • প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়ার নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল জাপানের ভূমি, অবকাঠামো, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হিরোফুমি আমাকাওয়ার সঙ্গে বৈঠক করেন।
  • বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল জাপানি পক্ষকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের কার্গো ও গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং কার্যক্রমের অগ্রগতি সম্পর্কে অবহিত করে। তারা টার্মিনালটি দ্রুত উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুতি এগিয়ে চলেছে বলে জানায়।
  • প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব প্রকল্পটির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
  • বৈঠকে কমলাপুর মাল্টি-মোডাল ট্রান্সপোর্ট হাব, এমআরটি লাইন ৬, ঢাকা আউটার রিং রোড-২ ও ৩ প্রকল্প নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
  • বাংলাদেশ তার পর্যটন খাতে বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে জাপানের সহযোগিতা কামনা করে।
  • বৈঠকে জাপানের প্রকৌশল ও গৃহায়ন বিষয়ক সহকারী উপমন্ত্রী ইয়োসুকে সুতসুমি এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
  • বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. এহসানুল হক, রেলপথ সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব নাসরিন জাহান, পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ অথরিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম এবং জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দাউদ আলী অংশ নেন।

আলোচনার মূল বিষয়:

  • অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে ক্রমবর্ধমান অংশীদারিত্বের ওপর জোর দেওয়া হয়।
  • উভয় পক্ষ সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে।
  • হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের কাজ দ্রুত সম্পাদন করা।
  • বাংলাদেশের পর্যটন খাতে জাপানের বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা।
  • রেলপথ ও সড়ক পরিবহন খাতে চলমান প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি পর্যালোচনা করা।

পিপিপি প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি:

বাংলাদেশ ও জাপান বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব (পিপিপি) প্রকল্পের মাধ্যমে অবকাঠামো উন্নয়নে কাজ করছে। এই প্রকল্পগুলোর মধ্যে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল অন্যতম। এই টার্মিনালটি চালু হলে বাংলাদেশের বিমান পরিবহন খাতে নতুন গতি আসবে। এছাড়াও, কমলাপুর মাল্টি-মোডাল ট্রান্সপোর্ট হাব, এমআরটি লাইন ৬, ঢাকা আউটার রিং রোড-২ ও ৩ প্রকল্পগুলো বাংলাদেশের পরিবহন ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করবে।

বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে এই আলোচনা অবকাঠামো উন্নয়নের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এই আলোচনার মাধ্যমে উভয় দেশ তাদের সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি করতে এবং প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে পারবে।বাংলাদেশ ও জাপান সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব (পিপিপি) প্রকল্পের আওতায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল এবং বাংলাদেশের রেল ও সড়ক পরিবহনসহ বিভিন্ন খাতে সহযোগিতার অগ্রগতি পর্যালোচনা করেছে। টোকিওতে এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এই পর্যালোচনা অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকের বিস্তারিত বিবরণ:

  • প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়ার নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল জাপানের ভূমি, অবকাঠামো, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হিরোফুমি আমাকাওয়ার সঙ্গে বৈঠক করেন।
  • বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল জাপানি পক্ষকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের কার্গো ও গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং কার্যক্রমের অগ্রগতি সম্পর্কে অবহিত করে। তারা টার্মিনালটি দ্রুত উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুতি এগিয়ে চলেছে বলে জানায়।
  • প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব প্রকল্পটির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
  • বৈঠকে কমলাপুর মাল্টি-মোডাল ট্রান্সপোর্ট হাব, এমআরটি লাইন ৬, ঢাকা আউটার রিং রোড-২ ও ৩ প্রকল্প নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
  • বাংলাদেশ তার পর্যটন খাতে বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে জাপানের সহযোগিতা কামনা করে।
  • বৈঠকে জাপানের প্রকৌশল ও গৃহায়ন বিষয়ক সহকারী উপমন্ত্রী ইয়োসুকে সুতসুমি এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
  • বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. এহসানুল হক, রেলপথ সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব নাসরিন জাহান, পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ অথরিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম এবং জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দাউদ আলী অংশ নেন।

আলোচনার মূল বিষয়:

  • অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে ক্রমবর্ধমান অংশীদারিত্বের ওপর জোর দেওয়া হয়।
  • উভয় পক্ষ সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে।
  • হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের কাজ দ্রুত সম্পাদন করা।
  • বাংলাদেশের পর্যটন খাতে জাপানের বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা।
  • রেলপথ ও সড়ক পরিবহন খাতে চলমান প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি পর্যালোচনা করা।

পিপিপি প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি:

বাংলাদেশ ও জাপান বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব (পিপিপি) প্রকল্পের মাধ্যমে অবকাঠামো উন্নয়নে কাজ করছে। এই প্রকল্পগুলোর মধ্যে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল অন্যতম। এই টার্মিনালটি চালু হলে বাংলাদেশের বিমান পরিবহন খাতে নতুন গতি আসবে। এছাড়াও, কমলাপুর মাল্টি-মোডাল ট্রান্সপোর্ট হাব, এমআরটি লাইন ৬, ঢাকা আউটার রিং রোড-২ ও ৩ প্রকল্পগুলো বাংলাদেশের পরিবহন ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করবে।

বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে এই আলোচনা অবকাঠামো উন্নয়নের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এই আলোচনার মাধ্যমে উভয় দেশ তাদের সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি করতে এবং প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে পারবে।

মন্তব্য করুন

Related Articles

Back to top button